এই চিত্রটিতে ঘরটিকে দেখুন।  প্রথমববারে তো আপনার মনে হবে যে এটা একটা এডিশন। তবে এ ঘরটি সত্যিকারেই এরকম ভাবেই তৈরী করা হয়।

আর আইসিল্যান্ডে এরকম মানব আকৃতির টাওয়ার দিয়ে ইলেক্ট্রিসিটি সাপ্লাই হয়।

যদি আপনি Black Whole এ পৌছে যান তবে আপনি এই ইউনিভার্স এর ভিগেনিং এবং ইন্ডিং দুটোই দেখতে পারবেন।

আর আপনি কি জানেন এই দুনিয়াতে
যত অক্সিজেন রয়েছে তার মাত্রা যদি দ্বিগুন করে দেয়া হয় তাহলে কি হবে?

আজকের পোষ্টে এরকমই কিছু চমকে দেয়ার মতো বিষয় তুলে ধরবো। তাই থাকুন পোষ্টের শেষ পর্যন্ত।

নাম্বার - (১) স্কুল কলেজে তো সবার আগে এটা বলা হয় যে সর্ব প্রথম বাল্ব যে আবিষ্কার করেন তার নাম Thomas Edison. তবে কথাটি হচ্ছে পুরোটাই মিথ্যে। আসলে তিনি বাল্বটিকে
অনেক্ষন পর্যন্ত কিভাবে জ্বালিয়ে রাখা যায় সেটা আবিষ্কার করেছিলেন।

নাম্বার - (২) আচ্ছা আপনি Whats app বা Messanger-এ এধরনের Imoji তো দেখেছেন। যেগুলিকে আপনারা ম্যাসেজ করার সময় ব্যাবহার করে থাকেন। আপনি কি জানেন

এ ইমোজি গুলোকে প্রথম বারের জন্য কে আবিষ্কার করেছিলেন? এটা আসলে জাপানের এক ব্যাক্তি

Sigeraka Kurita আবিষ্কার করেছিলেন।

নাম্বার - (৩)

এই ছবিটি থেকে অনেক কিছু শিক্ষা পাওয়া যায়। এই ছবিটি একটা Perfect Example, যে প্রকৃতির কোন ক্ষতি না করেই আমরা কিভাবে Developed করতে পারবো।

নাম্বার - (৪)

এটি হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় একটি লাইব্রেরী। এটা China তে অবস্থিত। আর এখানে ১২ লক্ষ এর থেকেও বেশি বই পাওয়া যায়। কি জানি কিভাবে কিসের চাপে এত উচুতে বই নেয়ার জন্য উদ্যোগ নেয়া হয়!

নাম্বার - (৫)

যে ছবিটি দেখতে পাচ্ছেন, এটি হচ্ছে একটা প্লেনের ভেতরের ছবি। এ ছবিটি ১৯৩০ সালে আবিষ্কার হয়েছে। তখনকার প্লেনগুলি দেখতে ঠিক এরকমই ছিলো।

নাম্বার - (৬) Alwxar Bellwing Town এ অদ্ভুত ঘটনা হয়।

কেননা এখানে সূর্য ডোবে নভেম্বর মাসের ১৮ তারিখে এবং সূর্য ওঠে, সেটি হচ্ছে পরের বছরের ২৩ শে জানুয়ারি। আর মাসের এই ৬৭ দিন এখানে অন্ধকার থাকে।

নাম্বার - (৭) কোকোলা। আমরা সবাই জানি এটা হচ্ছে কার্বোনাইটেড ড্রিংক। আর এটা বানানোর জন্য যে ফর্মুলাটি ব্যাবহার করা হয় সেটি মাত্র দুজন মানুষই জানে। আর এই দুই ব্যাক্তি এক সাথে একই প্লেনে ভ্রমন করতে পারবে না। এটা তাদের একটা রুলস।

নাম্বার - (৮) কি হবে যদি আমাদের বায়ুমন্ডলের অক্সিজেনের পরিমান দ্বিগুন হয়ে যায়? আপনি হয়তো এটা জানেনই যে আমাদের ৭৮% নাইট্রোজেন এবং অক্সিজেন হচ্ছে প্রায় ২০% এর কাছাকাছি। তবে অক্সিজেন এর মাত্রা যদি ২ গুন করে দেয়া হয় তাহলে হবে এটাঃ পৃথিবীতে যত গাড়ি রয়েছে ফিউল ছাড়াই মালিকের সারাজীবন এর জন্য চলতি থাকবে। ছোট বাচ্চাগুলো

কাগজের তৈরী যে প্লেনগুলি বানিয়ে ছোড়ে সেগুলো জোড়ে ছোরা হলে মেঘেরও উপরে চলে যাবে।

আর পৃথিবীতে যত কীট পতঙ্গ রয়েছে সেগুলো বেলুনের মতো ফুলতে শুরু করে যাবে। আমরা সবসময়

বেশি এনার্জিটি অনুভব করবো। আমাদের মস্তিষ্কে বেশি পরিমানে অক্সিজেন পাওয়ার ফলে মস্তিষ্ক আরো বেশি এলার্ট হয়ে যাবে। মানুষ খুব বেশি গতিতে দৌড়াতে ও পারবে আমাদের ফুসফুসে বেশি অক্সিজেনের মাত্রার জন্য।