পর্ন সম্পর্কে হয়তো আপনার অনেক বিষয় অজানা! তো বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের মাঝে পর্ন সম্পর্কে কিছু গোপন তথ্য ফাঁস করতে চলেছি।

দুনিয়াতে সর্বপ্রথম ১৮৯৬ সালে সর্ব প্রথম পর্ন মুভি বানানো হয়েছিলো।

যা Thomas Edison প্রডিউস করেছিলো। সেই মুভিতে কিছু সময়ের জন্য পর্ন সিনারি ছিলো। যেখানে খুব অন্তরনঙ Kissing সিনারি ছিলো। কিন্তু সেই সময় এই এই ধরনের কাজ ছিলো অপ্রিত্তিকর। এজন্য মানুষের এটা বিশ্ময়কর মনে হয়েছিলো। আর এ ধরনের ফিল্ম সম্পর্কে নতুন নিয়ম বানানোর জন্য তাদের ভাবতে বাধ্য করা হয়।


পরবর্তীতে আরো কিছু মুভিতে মহিলাদের উলঙ দেখানো হয়েছে। পর্ন ইন্ট্রো ধারা আয়োজিত এক রিসার্চে পাওয়া গেছে যে দুনিয়াতে সবচেয়ে বেশি পর্ন দেখার তালিকাতে পাকিস্তান সবার চাইতে এগিয়ে। এরপরেই ভিয়েতনামে নাম্বার চলে আসে।


পাকিস্তানের গুগল থেকে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা ওয়ার্ড হচ্ছে পর্ন।

এটা হয়তো একটাই প্লাটফর্ম যেখানে পুরুষের চাইতে মহিলার ইনকাম বেশি এ প্লাটফর্মে যদি কোন পুরুষের পর্ন ফিল্মের নিজের ক্যারিয়ার বানাতে ইচ্ছে জাগে তো সেটা এতোটা সহজ নয়।


যদি আপনি মহিলা হয়ে থাকেন তবে সেটা খুব কঠিন কাজও নয়। একজন পুরুষ বছরে প্রায় ৪০,০০০ ডলার ইনকাম করে থাকে, যেখান্ব মহিলা তার দ্বিগুনেরও বেশি অর্থাত ২,৫০,০০০ ডলার ইনকাম করে থাকে। আর যদি কেউ গে মুভিতে কাজ করে থাকে তবে সে বছরে প্রায় ১,২০,০০০ ডলার কামাতে পারবে।


দুনিয়াতে সবচেয়ে ধ্বনি পর্নষ্টার Jenna Jameson। যার ইনকাম প্রায় ৩,০০,০০,০০০ ডলার! আপনি এটা যেনে অবাক হবেন যে একজন পর্নষ্টারের এই সেক্টোরে তার ক্যারিয়ার কেবল ৬-১৮ মাসের জন্যই হয়ে থাকে।

আপনি এটা জেনে অবাক হবেন যে একজন রিসার্চের লোক যখন পর্ন দেখেছে এমন গ্রুপ দল এবং সারাজীবনের জন্যে পর্ন দেখে নি এরকম পুরুষ দলের মধ্যে শারিরীক ব্যাবহারের মধ্যে ব্যবধান করতে হয়েছিলো তখন তারা সারাজীবন কখনো পর্ন দেখেনি এমন পুরুষ একটাও খুজে পায়নি।

এটা মানা হয় যে পর্ন দেখার লিষ্টে অনেক বড় সংখ্যা ছোট বাচ্চার। যে কিনা ১২ বছরের চাইতেও কম বয়সের হয়ে থাকে। এবং তারা তাদের মা বাবার কম্পিউটার, অথবা ফোন, ট্যাবের মাধ্যমে এ সকল ওয়েবসাইটে পৌছে যায়। যার কারনে কম বয়সে কন্ট্রোল করার শক্তি তাদের হয়ে ওঠে না।


পর্ন মুভি ইন্ডাস্ট্রির বাৎসরিক ইনকাম ৯৭ বিলিয়ন ডলার। যা কিনা হলিউডের চাইতে অনেক গুন বেশি। শুধু এটাই নয় প্রতি মাসে প্রায় ৪৫ কোটি দর্শক পর্ন দেখে থাকে। যা কিনা আবার হলিউডের চেয়ে অনেক গুন বেশি।

পর্ন মুভির দর্শক প্রতিবছর বেড়েই চলেছে। যা কিনা এই ইন্ডাস্ট্রি স্পিডের সাথে বাড়িয়ে চলেছে। প্রথম দিকে পর্ন ফিল্ম আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়াতে বানানো হতো। কিন্তু এখন এটা পুরো দূনিয়াতে ছেয়ে গেছে।

এমন কোন লোক নেই যে কিনা বলতে পারবে না অনলাইনে কতগুলো পর্ন সাইট আছে। কিন্তু এমনও মানা হয় যে এখনও হয়তো প্রায় ৪৫ কোটি ওয়েবসাইট অনলাইনে আছে। যেখান ১০% থেকে ১৪% পর্ন সামগ্রিক বিক্রয় করা হয়। এর অর্থ হলো যে প্রায় ৮.৫ কোটি থেকে ২৫ কোটি পর্ন সাইট অথবা Adult কন্টেন্টের ওয়েবসাইট অনলাইনে আছে।

২০০০ সালে এর সংখ্যা ৫০,০০০ এরও কম ছিলো। তো আপনি নিশ্চই বুঝতে পারছেন যে আজকের দিনে ইন্টারনেট ব্রাউজিং মানে পর্ন হয়ে গেছে।